রবিবার, ৩১ জানুয়ারী, ২০১৬

প্রফেশনালদের কাছ থেকে অ্যাডভানস এসইও শিখুন সফল ফ্রিল্যান্সিং ক্যরিয়ার গড়ুন!

প্রচলিত চাকরির ব্যতিক্রম কিছু অনেকেই প্রত্যাশা করেন। অনেকেই চান মুক্তভাবে নিজের জীবনটা উপভোগ করতে; কাজ করতে। হ্যাঁ, মুক্তভাবে কাজ করার ব্যতিক্রম এই পেশাটির নাম হল ফ্রিল্যান্সিং (Freelancing)।

 
মূলত উন্নত দেশগুলোর কাজের রেট খুব বেশী তাই তারা চান তাদের কাজগুলো তারা নিম্নআয়ের দেশের লোকেদের কাছ থেকে করিয়ে নেবেন।এতে তাদের খরচ কমবে। তেমনি নিম্নআয়ের দেশের লোকেরা সেই কাজগুলো করে দিলে যথেষ্ট উপার্জন করতে পারবে। বেশীরভাগ ক্ষেত্রে বিদেশী ক্লায়েন্ট এবং ফ্রিল্যান্সার দের মধ্যে থাকে একটি ওয়েব সাইট যেখান থেকে কাজ নেয়া এবং দেয়া হয় আর অই ওয়েব সাইট গুলকেই বলা হয় ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেস। বর্তমানে আউটসোর্সিং মার্কেট প্লেসগুলোতে বাংলাদেশের অবস্থান প্রথমদিকে। বাংলাদেশি তরুণেরা যেমন ঘরে বসে লাখ টাকা আয় করছেন তেমনি বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের সুনাম ছড়িয়ে দিচ্ছেন। এই ব্যাপার গুলো এখন সবারই জানা আছে কিন্তু অনেকেই মার্কেটপ্লেস গুলো চেনেন না, কিম্বা কিভাবে কাজ করতে হবে, বায়ারের সাথে কনভারসেশন, কাভার লেটার ডিজাইন, মার্কেটপ্লেসে স্কিল টেস্ট থেকে সুরু করে কিছুই জানেন না। কিন্তু আপনি ফ্রিল্যান্সিং করতে ইচ্ছুক আপনার একটা গাইড লাইন দরকার। তাদের কথা ভেবেই BLACK iz IT Institute এর আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং ফাউন্ডেসন কোর্সটি সাজানো হয়েছে।

BLACK iz IT Institute কর্তিক আয়োজিত এই অ্যাডভান্স এসইও কোর্সে যে কেউ অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন, অনলাইনের রেজিস্ট্রেসন করতে এখানে ক্লিক করুন

অনদিকে বর্তমানে ফ্রিল্যান্সার মার্কেটপ্লেস গুলোতে সব বেসি টিউন হওয়া এবং তুলনা মুলক ভাবে সহজ কাজ কাজটির হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন (এসইও)। বাংলাদেশে যারা আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে ইনকাম করে তাদের বেশিরভাগ এসইও এর মাধ্যমে আয় করে। কারন বাংলাদেশে দক্ষ জনশক্তি কম। সাধারণত যাদের কম্পিউটার সম্পর্কে সাধারন ধারনা আছে, ইংরেজীতে মোটামুটি পারদর্শী, ওয়েবসাইট ভিজিট করতে স্বাচ্ছন্দ বোধ করেন তারা অতি সহজে এসইও এর কাজে পারদর্শী হতে পারেন।  
BLACK iz IT Institute এর অ্যাডভানস এসইও কোর্সটি সাজানো হয়েছে এখন পর্যন্ত সকল রকম এসইও টেকনিক নিয়ে
http://black-iz.com/wp/wp-content/uploads/2015/10/black-iz-it-insitute.jpg
যেহেতু ফ্রিল্যান্সিং করতে হলে মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ভালো ধারনা থাকা জরুরি তেমনি মার্কেটপ্লেস সম্পর্কে ভালো ধারনা রাখেন কিন্তু আপনার কোন স্কিল নাই তা হলেও লাভ হবে না। আপনার দুটোই জানা থাকতে হবে। এই সমস্যা কে মাথায় রেখে BLACK iz IT Institute আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং ফাউন্ডেসন কোর্স এবং অ্যাডভানস এসইও কোর্সটি প্যাকেজ আকারে করার সুযোগ দিচ্ছে। সাধারনত আমাদের অ্যাডভানস এসইও কোর্সটি কোর্স ফি ৬০০০ টাকা এবং আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং ফাইন্ডেসন কোর্সের ফি ৫০০০ টাকা। কিন্তু এইবার আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং ফাইন্ডেসন কোর্স এবং অ্যাডভানস এসইও কোর্সটি প্যাকেজ আকারে কোর্স ফি হবে ৬০০০ টাকা এবং রেজিস্ট্রেশনের জন্য দিতে হবে ১০০০ টাকা। তার মানে যে কেউ BLACK iz IT Institute থেকে এই দুটি কোর্স করতে পারবেন মাত্র ৭০০০ হাজার টাকায়। এবং এর বাইরে কোন এক্সট্রা চার্জ নেই। প্যাকেজ কোর্সটিতে জয়েন করতে এখানে ক্লিক  করে অনলাইনের রেজিস্ট্রেসন করুন, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে আপনার সাথে যোগাযোগ করা হবে অথবা সকল তথ্যে্র জন্য আমাদের ধানমন্ডী অফিসে আসতে পারেন।

BLACK iz IT Institute কর্তিক আয়োজিত এই অ্যাডভান্স এসইও কোর্সে যে কেউ অনলাইনে রেজিস্ট্রেশন করতে পারবেন, অনলাইনে রেজিস্ট্রেসন করতে এখানে ক্লিক করুন


 
অ্যাডভান্স এসইও কোর্সটিতে যা থাকবেঃ
• এসইও কি, এসইও কতপ্রকার ও কি কি।
• কী ওয়ার্ড রিসার্চ, কিভাবে বের করবেন ফোকাস কী-ওয়ার্ড।
• অন পেজ অপটিমাইজেশন এর সকল খুঁটিনাটি বিষয়।
• মেটা ট্যাগ এক্সপেরিমেন্ট, টাইটেল।
• কন্টেন্ট রাইটিং মেথর্ড, কী-ওয়ার্ড রিসার্চ, সাইট ম্যাপ।
• সার্চ ইঞ্জিন উপযোগী সাইট মেকিং।
• ওয়েবসাইটের লিংক স্ট্রাকচার।
• অফ পেজ এর বিভিন্ন কলাকৌশল।
• সকল প্রয়োজনীয় টুলস (গুগল এনালাইটিক্স, ওয়েবমাস্টার) এর ব্যবহার।
• ফোরাম ফোরাম টিউনিং, ব্লগ টিউমেন্টিং।
• আর.এস.এস সাবমিশন, প্রেস রিলিজ সাবমিশন, ডিরেক্টরি সাবমিশন।
• লিংক হুইল, গেস্ট ব্লগিং, আর্টিকেল মার্কেটিং।
• বেস্ট ব্যাকলিংক ফাইন্ডিং টেকনিক।
• পীড়ামিড লিংক (সদ্য আবিষ্কৃত SEO টেকনিক!)।
• ওয়ার্ডপ্রেস ও ব্লগার ওয়েবসাইট এর সকল এসইও প্লাগিন এর ব্যবহার।
• বিভিন্ন ওয়েব অ্যানালাইজার সেট-আপ এবং মেইনটেন করা।
• এসইও টাইটেল ট্যাগ, এসইও মেটাট্যাগ, এসইও এংকরট্যাগ।
• সার্চ ইঞ্জিন গুলোতে ওয়েবসাইটের URL রেজিট্রেশন করা।
• গুগোল ওয়েবমাস্টার টুলস বানানো এবং এর ব্যবহার পদ্ধতি।
• ইমেজ/ছবি, ভিডিও বা অডিও সার্চের জন্য আলাদা SEO টিপস।
• অ্যালেক্সা টুলবার, লিংক, র‍্যাংক সহ ইত্যাদি বিষয়।
• Odesk, freelancer, Elance-এর উপর বিশেষ ক্লাশ।
• এসইও রিলেটেড অন্নান্য কিছু বিষয়।

কোর্সটিতে জয়েন করতে এখানে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন!



 
এক নজরে আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং কোর্সঃ
অনলাইন মার্কেট প্লেস পরিচিতি এবং এদের মধ্যে পার্থক্য। ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কি কি ধরনের কাজ কি পরিমানে আছে। ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কি কি প্রয়োজন এবং কিভাবে প্রস্তুতি নিবেন। কাজ করার ক্ষেত্র এবং বিভিন্ন কাজ সম্পর্কে ব্যাসিক ধারনা। ফটো এডিটিং এর উপর ব্যাসিক ধারনা দেওয়া হবে। আপনার জন্য উপযুক্ত কাজের ক্ষেত্র খুঁজে বের করা। মানি ট্রান্সফার পদ্ধতি ও অনলাইন ব্যাংকিং এর নিয়ম। কাজের জন্য অ্যাপ্লাই এবং কাজ পাওয়ার পদ্ধতি। প্রোফাইল ১০০% ভাগ যেভাবে সম্পন্ন করবেন। গুগোল এডসেন্স কি এবং এর মাধ্যমে আয়ের উপায়। ব্যাসিক এইচটিএমএল স্ট্রাকচার এবং বিভিন্ন এইচটিএমএল ট্যাগ। প্রোফাইল এর পোর্টফোলিও পেজটি যেভাবে পরিপুর্ন করবেন। কভার লেটার এবং ওয়ার্ক সাবমিশন করার পদ্ধতি। ব্লগস্পট সাইট বা নিজের ওয়েব-সাইটের মাধ্যমে যেভাবে আয় করবেন। এসইও কি, এসইও কতপ্রকার ও কি কি। অন-পেজ এসইও কি এবং কিভাবে করবেন। odesk ও freelancer এর বিভিন্ন অংশের পরিচিতি। elance এবং fivre এর উপর বিশেষ ক্লাস। মার্কেট প্লেসে কাজ করার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সকল বিষয়।

আমাদের আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং কোর্সটিতে যা যা থাকছেঃ

  • অনলাইন মার্কেট প্লেস পরিচিতি এবং এদের মধ্যে পার্থক্য।
  • ফ্রিল্যান্সিং কি এবং কি কি ধরনের কাজ কি পরিমানে আছে।
  • ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য কি কি প্রয়োজন এবং কিভাবে প্রস্তুতি নিবেন।
  • কাজ করার ক্ষেত্র এবং বিভিন্ন কাজ সম্পর্কে ব্যাসিক ধারনা।
  • ফটো এডিটিং এর উপর ব্যাসিক ধারনা দেওয়া হবে।
  • আপনার জন্য উপযুক্ত কাজের ক্ষেত্র খুঁজে বের করা।
  • মানি ট্রান্সফার পদ্ধতি ও অনলাইন ব্যাংকিং এর নিয়ম।
  • কাজের জন্য অ্যাপ্লাই এবং কাজ পাওয়ার পদ্ধতি।
  • প্রোফাইল ১০০% ভাগ যেভাবে সম্পন্ন করবেন।
  • গুগোল এডসেন্স কি এবং এর মাধ্যমে আয়ের উপায়।
  • ব্যাসিক এইচটিএমএল স্ট্রাকচার এবং বিভিন্ন এইচটিএমএল ট্যাগ।
  • প্রোফাইল এর পোর্টফোলিও পেজটি যেভাবে পরিপুর্ন করবেন।
  • কভার লেটার এবং ওয়ার্ক সাবমিশন করার পদ্ধতি।
  • ব্লগস্পট সাইট বা নিজের ওয়েব-সাইটের মাধ্যমে যেভাবে আয় করবেন।
  • এসইও কি, এসইও কতপ্রকার ও কি কি। অন-পেজ এসইও কি এবং কিভাবে করবেন।
  • odesk ও freelancer এর বিভিন্ন অংশের পরিচিতি।
  • elance এবং fivre এর উপর বিশেষ ক্লাস।
  • মার্কেট প্লেসে কাজ করার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত সকল বিষয়।

কোর্সটিতে জয়েন করতে এখানে ক্লিক করে রেজিস্ট্রেশন করুন!



প্যাকেজ কোর্সটি সম্পর্কিত কিছু তথ্যঃ
মোট ক্লাস সংখ্যাঃ ৪০ টি
• উন্নতমানের ল্যাব ক্লাসরুমের সুবিধা।
• প্রতিটি ক্লাসের সাথে কালার প্রিন্টেড লেকচার শীট।
• উন্নতমানের প্রোজেক্টর সহ ক্লাস রুম।
• কোর্স পরবর্তি সময়ে সারা জীবন সাপোর্ট।
• স্টুডেন্টদের নিয়ে ফেসবুকে আলাদা গ্রুপ রয়েছে।
• শুরু থেকে প্রফেশনাল লেভেল পর্যন্ত যাবতীয় বিষয় দেখানো হয়েছে।
• হাতে কলমের পাশাপাশি প্র্যাক্টিকাল করে দেখান হবে।
• প্রাকটিস করার জন্য প্রয়োজনীয় সোর্স ফাইল, সফটওয়্যার এবং টুলস প্রদান করা হবে।
• ফ্রিল্যান্সিং এর উপর লিখা কিছু বই এর পিডিএফ কপি দেওয়া হবে।
  • ভর্তি সংক্রান্ত নিয়ম এবং কিছু তথ্যঃ
ভর্তির জন্য প্রত্যেক কে অনলাইনে অ্যাপ্লাই করতে পারেন কিমবা সরাসরি আমাদের অফিসে আসতে পারেন অফিসের ঠিকানা (১নং বিল্ডিং, লেক সার্কাস (২য় তলা ম্যাবস কোচিং সেন্টার) কলাবাগান, বাস স্টান্ড, ধানমন্ডি, ঢাকা ১২০৭)। অনলাইনে অ্যাপ্লাই করতে হবে নির্দিষ্ট ফর্ম ফিলাপের মাধ্যমে, সফল ভাবে অনলাইনে আপ্লাই করার ৪৮ ঘন্টার মধ্যে মোবাইলে এসএমএস এর মাধ্যমে কনফার্ম করা হবে। ৭২ ঘন্টার মধ্যে সময়, স্থান, কোর্স শিডিউল সহ সকল তথ্য জানানো হবে। অনলাইনে রেজিস্ট্রেসনের করতে এখানে ক্লিক করুন। অথবা যেকোন তথ্যের জন্য ফোন করতে পারেনঃ ০১৯১১৭৭২৩৯৮, ০১৬১১৭৭২৩৯৮, ০১৬৭১৫০২৩৯৬।
অংশগ্রহন করুন দেশের সেরা আউটসোর্সিং এবং ফ্রিল্যান্সিং স্কলারশিপ প্রোগ্রামে!
অফিসের ঠিকানাঃ ১নং বিল্ডিং, লেক সার্কাস (২য় তলা ম্যাবস কোচিং সেন্টার) কলাবাগান, বাস স্টান্ড, ধানমন্ডি, ঢাকা ১২০৭
বিঃদ্রঃ কোর্স সম্পর্কিত এই প্রোগ্রামটি শুধুমাত্র জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি ২০১৬-এর জন্য প্রযোজ্য। যে কোন তথ্যের জন্য যোগাযোগ করুন ০১৬৭১৫০২৩৯৬, ০১৬১১৭৭২৩৯৮, ০১৯১১৭৭২৩৯৮, ০১৯৪৩৬১০০১২, ০১৭১৭৬৯৫৬৩১। ঘরে বসে অনলাইনে রেজিস্ট্রেসন করুন http://www.inst.black-iz.com/regblackizitinst.html। (আমাদের শুভাকাঙ্ক্ষীদের দেওয়া অভিমত দেখতে এখানে ক্লিক করুন।)

ক্লাসগুলোতে অংশগ্রহনকারীদের জন্য যে যে সুবিধাগুলো থাকছেঃ

নিম্নের সুযোগ সুবিধাগুলো সীমিত, এই সকল সুবিধা শুধুমাত্র প্রথম ব্যাচ বা প্রথম ৩০ জনের জন্য দেওয়া হবে। পরবর্তি সকলকে এর নির্দিস্ট মুল্য পরিশোধ করে নিতে হবে।
  • বইঃ SEO এর উপর লিখা আমাদের নিজেদের একটি বই "Advanced Web Matrices, the art of SEO"। (শুধুমাত্র এসইও এর ক্ষেত্রে)
  • ভিডিও ডিভিডিঃ বিভিন্ন মাধ্যম থেকে সংগ্রহ করা আমাদের ১০০+ ভিডিও।
  • শুরু থেকে প্রফেশনাল লেভেল পর্যন্ত যাবতীয় বিষয় এবং প্রত্যেকটি কাজই হাতে কলমে করে দেখানো হয়েছে।
  • অন্নান্যঃ প্রাকটিস করার জন্য প্রয়োজনীয় সোর্স ফাইল। প্রয়োজনীয় সকল সফটওয়্যার এবং টুলস।
  • পিডিএফঃ এসইও এবং ফ্রিল্যান্সিং এর উপর লিখা ১০ টি বই এর পিডিএফ কপি।
  • ক্লাস নোটঃ প্রায় প্রতিটি ক্লাসের সিট চিত্র সহ (কালার) প্রিন্ট করে দেওয়া হবে।

সরকারি ত্তয়েব সাইটসমূহ

বাংলাদেশ সরকারের প্রধান সাইট এটি। বাংলা এবং ইংরেজি উভয় ভাষাতেই সাইটটি
ব্যবহার করা যাবে। এই সাইটের মাধ্যমে বাংলাদেশের অনেকগুলো সরকারি প্রতিষ্ঠানের সাইট এর ঠিকানা পাত্তয়া যাবে। ব্যবহারকারী সহজেই তার প্রয়োজনীয় তথ্যসমূহ সংগ্রহ করতে সক্ষম হবেন। প্রধান মেনু হচ্ছে
*রাষ্ট্রপতি *প্রধানমন্ত্রী *মন্ত্রিপরিষদ *জাতীয় সংসদ *বিচার ব্যবস্থা *সাংবিধানিক সংস্থা *মন্ত্রণালয় ও বিভাগ*নাগরিক সেবা *ব্যবসা সেবা *সার্কুলার / গেজেট *
জেলা তথ্য বাতায়ন
এছাড়া আরো যা যা রয়েছে




আইন শৃঙ্খলা-পুলিশের সাথে জরুরি যোগাযোগ-পুলিশ সংক্রান্ত তথ্যাদি-রাজধানীর থানাসমূহের টেলিফোন নম্বর
বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা-এইচ এস সি ফলাফল ২০১০-মা
ধ্যমিক পরীক্ষার ফল ২০১০ প্রাপ্তি সংক্রান্ত
পাসপোর্ট-সেবাসমূহ-আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস-পাসপোর্ট সংক্রান্ত তথ্যাবলী
বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি-অনলাইনে বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি পরীক্ষার আবেদন-শাবিপ্রবিতে এসএমএস ভিত্তিক রেজিস্ট্রেশন
বাজারদর-বাজারদর-প্রতি
দিনের বাজারদর
পরিষেবা-নতুন গ্যাস সংযোগের জন্য আবেদনপত্র-লোডশেডিংয়ের সময়সূচি-টেলিফোন বিল গ্রহণকারী ব্যাংকসমূহ
*********************************

জেলা তথ্য বাতায়ন

বরিশাল বিভাগ

১.

বরগুনা

http://www.dcbarguna.gov.bd

২.

বরিশাল

http://www.dcbarisal.gov.bd

৩.

ভোলা

http://www.dcbhola.gov.bd

৪.

ঝালকাঠী

http://www.dcjhalakathi.gov.bd

৫.

পটুয়াখালী

http://www.dcpatuakhali.gov.bd

৬.

পিরোজপুর

http://www.dcpirojpur.gov.bd

চট্রগ্রাম বিভাগ

১.

বান্দরবান

http://www.dcbandarban.gov.bd

২.

ব্রাক্ষ্মণবাড়িয়া

http://www.dcbrahmanbaria.gov.bd

৩.

চাঁদপুর

http://www.dcchandpur.gov.bd

৪.

চট্রগ্রাম

http://www.dcchittagong.gov.bd

৫.

কুমিল্লা

http://www.dccomilla.gov.bd

৬.

কক্সবাজার

http://www.dccoxsbazar.gov.bd

৭.

ফেনী

http://www.dcfeni.gov.bd

৮.

খাগড়াছড়ি

http://www.dckhagrachhari.gov.bd

৯.

লক্ষ্মীপুর

http://www.dclakshmipur.gov.bd

১০.

নোয়াখালী

http://www.dcnoakhali.gov.bd

১১.

রাঙ্গামাটি

http://www.dcrangamati.gov.bd

ঢাকা বিভাগ

১.

ঢাকা

http://www.dcdhaka.gov.bd

২.

ফরিদপুর

http://www.dcfaridpur.gov.bd

৩.

গাজীপুর

http://www.dcgazipur.gov.bd

৪.

গোপালগঞ্জ

http://www.dcgopalganj.gov.bd

৫.

জামালপুর

http://www.dcjamalpur.gov.bd

৬.

কিশোরগঞ্জ

http://www.dckishoreganj.gov.bd

৭.

মাদারীপুর

http://www.dcmadaripur.gov.bd

৮.

মানিকগঞ্জ

http://www.dcmanikganj.gov.bd

৯.

মুন্সীগঞ্জ

http://www.dcmunshiganj.gov.bd

১০.

ময়মনসিংহ

http://www.dcmymensingh.gov.bd

১১.

নারায়নগঞ্জ

http://www.dcnarayanganj.gov.bd

১২.

নরসিংদী

http://www.dcnarsingdi.gov.bd

১৩.

নেত্রকোণা

http://www.dcnetrokona.gov.bd

১৪.

রাজবাড়ী

http://www.dcrajbari.gov.bd

১৫.

শরিয়তপুর

http://www.dcshariatpur.gov.bd

১৬.

শেরপুর

http://www.dcsherpur.gov.bd

১৭.

টাঙ্গাইল

http://www.dctangail.gov.bd

খুলনা বিভাগ

১.

বাগেরহাট

http://www.dcbagerhat.gov.bd

২.

চুয়াডাঙ্গা

http://www.dcchuadanga.gov.bd

৩.

যশোর

http://www.dcjessore.gov.bd

৪.

ঝিনাইদহ

http://www.dcjhenaidah.gov.bd

৫.

খুলনা

http://www.dckhulna.gov.bd

৬.

কুষ্টিয়া

http://www.dckushtia.gov.bd

৭.

মাগুরা

http://www.dcmagura.gov.bd

৮.

মেহেরপুর

http://www.dcmeherpur.gov.bd

৯.

নড়াইল

http://www.dcnarail.gov.bd

১০.

সাতক্ষীরা

http://www.dcsatkhira.gov.bd

রাজশাহী বিভাগ

১.

বগুড়া

http://www.dcbogra.gov.bd

২.

চাঁপাই নবাবগঞ্জ

http://www.dcchapainawabganj.gov.bd

৩.

জয়পুরহাট

http://www.dcjoypurhat.gov.bd

৪.

পাবনা

http://www.dcpabna.gov.bd

৫.

নওগাঁ

http://www.dcnaogaon.gov.bd

৬.

নাটোর

http://www.dcnatore.gov.bd

৭.

রাজশাহী

http://www.dcrajshahi.gov.bd

৮.

সিরাজগঞ্জ

http://www.dcsirajganj.gov.bd

রংপুর বিভাগ

১.

দিনাজপুর

http://www.dcdinajpur.gov.bd

২.

গাইবান্ধা

http://www.dcgaibandha.gov.bd

৩.

কুড়িগ্রাম

http://www.dckurigram.gov.bd

৪.

লালমনিরহাট

http://www.dclalmonirhat.gov.bd

৫.

নীলফামারী

http://www.dcnilphamari.gov.bd

৬.

পঞ্চগড়

http://www.dcpanchagarh.gov.bd

৭.

রংপুর

http://www.dcrangpur.gov.bd

৮.

ঠাকুরগাঁও

http://www.dcthakurgaon.gov.bd

সিলেট বিভাগ

১.

হবিগঞ্জ

http://www.dchabiganj.gov.bd

২.

মৌলভীবাজার

http://www.dcmoulvibazar.gov.bd

৩.

সুনামগঞ্জ

http://www.dcsunamganj.gov.bd

৪.

সিলেট

http://www.dcsylhet.gov.bd

মঙ্গলবার, ১৫ ডিসেম্বর, ২০১৫

ফ্রিল্যান্সিং ও আউটসোর্সিং

ফ্রিল্যান্সিং শব্দটা নিয়ে আমাদের দেশে বেশ সোরগোল হচ্ছে কয়েক বছর ধরেই। কাজটা শুরু করেছিল বিডিওএসএন, তারপরে বেসিস থেকে ফ্রিল্যান্সিংয়ের অ্যাওয়ার্ড দেওয়ায় সেটা অন্য মাত্রা পায়। কিন্তু বিষয়টা নিয়ে অনেকেরই পরিষ্কার ধারণা নেই।


ফ্রিল্যান্সিং পেশাটা কিন্তু নতুন না, ফ্রিল্যান্স কলাম লেখক আছেন, সাংবাদিক আছেন, ফটোগ্রাফার আছেন। তাঁরা যেটা করেন, কোনো নির্দিষ্ট প্রতিষ্ঠানের চাকরি করেন না, তাদের নিজের দক্ষতা বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কাছে বিক্রি করেন, যখন যেখানে কাজ পান। এখন, ইন্টারনেটের কল্যাণে বিষয়টা বিশ্বব্যাপি ছড়িয়ে গেছে। লন্ডনের কেউ হয়ত নতুন ব্যবসা খুলবে, তার লোগো ডিজাইন করা দরকার, সেটা সে যদি লন্ডনে কাউকে দিয়ে করাতো, তাহলে তার খরচ হতো হয়ত ২০০০ ডলার, কিন্তু বাংলাদেশের একটি মেয়ে, যে কী না ফ্রিল্যান্স ডিজাইনার, সেটি করে দেবে ১০০ ডলারে। কিংবা আমেরিকায় কোনো কোম্পানী মোবাইল অ্যাপ তৈরি করবে, সেটি যদি তারা কোনো আমেরিকান সফটওয়্যার কোম্পানীকে দিয়ে করাতো, হয়ত ৫০,০০০ হাজার ডলার খরচ হতো, বাংলাদেশি সফটওয়্যার নির্মাতা কোম্পানী সেটি করে দিবে ৫০০০ ডলারে। আবার এমনও হয় যে কানাডার কোনো সফটওয়্যার কোম্পানীতে কাজের চাপ বাড়ছে, তারা সেখানে বাড়তি লোক না নিয়ে অতিরিক্ত কাজ স্বল্প আয়ের কোনো দেশের কোম্পানীকে দিয়ে করালো। শেষের এই ব্যাপারটাকে বলে আউটসোর্সিং। মানে নিজে না করে, বানিজের কোম্পানীতে অতিরিক্ত লোকবল না নিয়ে, কোনো কাজ অন্য কোম্পানীকে দিয়ে করানো।


ইন্টারনেটের কারণে এই ফ্রিল্যান্স আউটসোর্সিংয়ের বিষয়টা ভৌগলিক সীমারেখার বাইরে চলে গেছে। বেশ কিছু অনলাইন মার্কেটপ্লেস আছে, যেখানে বিড করে কাজ পাওয়া যায়, আর কাজ ঠিকঠাক শেষ হলে অর্থ প্রাপ্তিরও নিশ্চয়তা থাকে। সেজন্য সেই মার্কেটপ্লেস একটা কমিশন রাখে (সাধারনত ১০% বা তার আসেপাশে)। বাংলাদেশেও অনেক তরুণ-তরুণী এখন ফ্রিল্যান্সিংয়ে যুক্ত হচ্ছে। ফ্রিল্যান্সিং বিষয়ে ইন্টারনেটে অনেক কনটেন্ট আছে, বাংলাতেও আছে, এমনকী বইও আছে।

আমি লেখাটি যখন শুরু করেছিলাম,


কাকতালীয়ভাবে তার কিছুক্ষণ পরে প্রথম অলোর অনলাইন সংস্করণে এই লেখাটি প্রকাশিত হয়: http://www.prothom-alo.com/technology/article/194983/, এখানে অনেক সুবিধার কথা বলা আছে, তাই আমি সুবিধার বিষয়গুলো আর লিখলাম না।
এবার কয়েকটি অসুবিধার কথা বলি।

১) নিজের মেধার পূর্ণ ব্যবহার না করা।
অনেকের মধ্যেই অনেক ভালো কাজ করার মতো মেধা ও যোগ্যতা আছে। দরকার কেবল একটু পরিশ্রম। এখন কেউ ২ মাস ঘাঁটাঘাঁটি করে ফ্রিল্যান্সিংয়ে নেমে পড়ল, তার বয়স হয়ত ১৫। ঘণ্টায় ২ ডলার আয় করেই অনেক খুশি। মাসে ১০০ ঘণ্টা কাজ করলে ২০০ ডলার, মানে ১৫ হাজার টাকা! সে তার বেশিরভাগ সময়ই ব্যায় করতে লাগলো এসব কাজে। নতুন কিছু শেখা হলো না, নিজে উন্নত হলো না, তাহলে উন্নতিও হবে না। ১৫ বছর বয়সে ১৫ হাজার টাকা অনেক বেশি মনে হবে, কিন্তু আরো ১৫ বছর পরে, ৩০ বছর বয়সে ৩০ হাজার টাকা কিন্তু খুব বেশি নয়। তাহলে কী মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করবে না? করবে, কিন্তু সেটা প্রয়োজন হলে। খুব দরকার না হলে ওই বয়সে ফ্রিল্যান্সিং না করে বরং বিভিন্ন জিনিস শিখে নিজের ভিতটা শক্ত করা প্রয়োজন, যাতে ২ ডলার রেটের কাজগুলো করতে না হয়, ঘণ্টায় ১০ ডলার রেটে যেন শুরু করতে পারে। তীর অনেক সামনে যেতে চাইলে শুরুতে তাকে বেশ পেছনে টানা লাগে।


২) আরেকটা অসুবিধা হচ্ছে কাজের পরিবেশ ও একাকীত্ব। ফ্রিল্যান্সাররা সাধারণত বাসায় বসে কাজ করে। এতে বেশ কিছু সমস্যা হয়। যেমন বাসায় হয়ত বুঝতে চাইবে না যে সে কাজ করছে। হুটহাট বিভিন্ন কাজের ফরমায়েশ দেওয়া হবে। কিংবা সে যদি বিবাহিত হয়, তাহলে তার স্ত্রী মনে করবে যে সে তার দিকে যথেষ্ট মনোযোগ না দিয়ে কম্পিউটার নিয়ে বসে আছে। আর বাচ্চা-কাচ্চা হলে তো কথাই নেই। ল্যাপটপে হিসু করে দেওয়ার প্রবল সম্ভাবনা আছে। তাহলে কী মানুষ ফ্রিল্যান্সিং করবে না? করবে, তবে কাজের জন্য বাসার আলাদা একটা রুম ঠিক করে নিলে ভালো হয় যেখানে অন্যরা সহজে আসবে না। আরো ভালো হয় বাইরে শেয়ারড অফিস নিলে। বিদেশে এরকম অনেক কোওয়ার্কিং স্পেস ( co-working space ) আছে। যেখানে রুম কিংবা টেবিল ভাড়া নিয়ে কাজ করা যায়। সেখানে কাজের পরিবেশ ভালো থাকে। আবার অন্যদের সাথে দেখা-সাক্ষাতের সুযোগ মেলে। নিয়মিত বাইরে গেলে শারীরিক ও মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকে। বাংলাদেশেও ধীরে ধীরে এমন কোওয়ার্কিং স্পেস চালু হচ্ছে। সামনে হয়তো আরো বাড়বে। আর এমন ব্যবস্থা না থাকলে কয়েকজন ফ্রিল্যান্সার মিলে একটি অফিস ভাড়া নিয়ে ফেলা যায়!

৩) সামাজিক স্বীকৃতি। এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যারা এখনও বিয়ে করে নি, তারা হয়তো টের পাচ্ছে না বিষয়টা। তবে এক্ষেত্রে বিডিওএসএন ও বেসিসকে ধন্যবাদ দিতে হয়, কারণ তারা এটা নিয়ে হৈচৈ করার কারণে ধীরে ধীরে মানুষ বিষয়টা সম্পর্কে জানতে পারছে।
৪) শেষ অসুবিধাটা হচ্ছে রাত জাগা। যেহেতু বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই আমেরিকার লোকজনের সাথে কাজ করতে হয়, আর সেটা পৃথিবীর মানচিত্রে আমাদের ঠিক উল্টো দিকে, তাই রাত না জেগে উপায় নেই। এটা দীর্ঘমেয়াদে স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর। তবে এ থেকে পরিত্রাণের সহজ উপায় আমার জানা নেই।

মহান বিজয় দিবস ২০১৫

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর দখলদার পাকিস্তানি বাহিনীকে পরাস্ত করে বিজয় অর্জন করে বাংলাদেশ। যেসব কীর্তিমান মানুষের আত্মত্যাগে এই বিজয় সম্ভব হয়েছিল, বিজয়ের দিনে তাঁদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা নিবেদন করছি। যেসব বীর মুক্তিযোদ্ধা নয় মাসের রক্তক্ষয়ী লড়াইয়ের মধ্য দিয়ে এ বিজয়কে অনিবার্য করে তুলেছিলেন, তাঁদের প্রতি জানাই সশ্রদ্ধ অভিবাদন।


পৃথিবীর সব স্বাধীন দেশের স্বাধীনতা দিবস থাকলেও বিজয় দিবস থাকে না। বাংলাদেশ সেই বিরল সৌভাগ্যের অধিকারী দেশ, যেটি ২৪ বছরের রাজনৈতিক আন্দোলন-সংগ্রামের পর রণাঙ্গনে শত্রুকে পরাজিত করে বিজয় অর্জন করেছে।আমাদের স্বাধীনতার বয়স এখন ৪৪ বছর। ইতিহাসের প্রেক্ষাপটে এটি খুব বেশি দীর্ঘ সময় না হলেও একটি জাতির উন্নয়ন-অগ্রগতির জন্য একেবারে কম নয়। স্বভাবতই প্রশ্ন আসে, যে লক্ষ্য ও আদর্শকে সামনে রেখে আমরা মুক্তিযুদ্ধ করেছিলাম, সেই লক্ষ্য ও আদর্শ কতটা অর্জিত হয়েছে? স্বাধীনতার প্রধান আকাঙ্ক্ষা ছিল সব ধরনের অধীনতা থেকে মুক্তি এবং সমাজে গণতন্ত্র, ন্যায় ও সমতা প্রতিষ্ঠা। সব নাগরিকের মৌলিক চাহিদা ও মানবাধিকার নিশ্চিত করতে বাহাত্তরের সংবিধানে জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতাকে মৌলিক নীতি হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছিল।
কিন্তু অতীব পরিতাপের বিষয়, আমরা সেখানে স্থির থাকতে পারিনি। একদলীয় শাসন কিংবা সামরিক শাসন আমাদের অগ্রযাত্রাকে বারবার ব্যাহত করেছে। নব্বইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের পর প্রতিষ্ঠিত সংসদীয় ব্যবস্থাকেও আমরা সংহত করতে পরিনি। কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ আর্থসামাজিক সূচকে আমরা অনেক এগিয়ে গেলেও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা অর্জনে ব্যর্থ হয়েছি।
আজকের বিজয় দিবসের শপথ হোক, সব ধরনের হানাহানি ও বৈরিতা-বিদ্বেষকে পেছনে ফেলে, দেশের ও জনগণের কল্যাণে সবাই এক হয়ে কাজ করব। আর এ ক্ষেত্রে রাজনৈতিক দল ও নেতৃত্বের দায়ই যে বেশি, সে কথা বলার অপেক্ষা রাখে না।
বিজয়ী জাতি কখনোই পরাভব মানে না। বাংলাদেশ তার লক্ষ্যে অবিচল থাকবে।

সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০১৫

CPU-Z ১.৫২ ব্যবহার করে আপনার প্রসেসর ও মেমরী সম্মন্ধে জানুন!!!

এটি একটি ছোট পোর্টেবল এপ. যার মাধ্যমে প্রসেসসরের আসল এবং বিস্তারিত স্পেসিফিকেশন জানা যায়। ব্যবহার করা সহজ এবং পোর্টেবল তাই পেনয্রাইভ নিয়ে অন্যের কম্পিউটারেও ব্যবহার করা যায়। এছাড়া সিস্টেম মেমরীর বাস, এবং প্রস্তুতকারক কোম্পানী সম্পর্কে জানা যায়।
আরও জানা যায় প্রসেসরের:
processor name and vendor, core stepping and process, processor package, internal and external clocks, clock multiplier, partial overclock detection, processor features, supported instructions sets, L1 and L2 cache information, location, size, speed, and technology.
প্রিভিউ দেখুন

রবিবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০১৫

যে ‘হোটেল’ থেকে পরিচালিত হয় ইন্টারনেট

গুগলে কোনো বিষয় সার্চ করলে আপনার সামনে অসংখ্য ফলাফল চলে আসে, যা থেকে আপনি তথ্যের চাহিদা মেটানো, বিনোদন, সংবাদ কিংবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বন্ধুর খবর সংগ্রহ করেন। মুহূর্তেই এ কাজটি সম্পন্ন হওয়ায় আপনি বুঝতেও পারবেন না, কতো হাজার মাইল ঘুরে আপনার চোখের সামনে এল তথ্যগুলো। এসব তথ্যই চোখের পলকে সরাবরাহ করার জন্য নিরবচ্ছিন্নভাবে কাজ করে যাচ্ছে ইন্টারনেটের অবকাঠামো। সম্প্রতি নিউ ইয়র্কের গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো ‘ক্যারিয়ার হোটেল’-এর ভেতর প্রবেশ করেছিলেন পিটার গ্যারিট্যানো। এক প্রতিবেদনে বিষয়টি জানিয়েছে ওইয়ার্ড। ‘ক্যারিয়ার হোটেল’গুলো মূলত ডেটা সেন্টার, যা ইন্টারনেট ব্যবহারকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের মধ্যে সংযোগ স্থাপন করে ইন্টারনেট সচল রাখে। পরিদর্শন শেষে তিনি জানিয়েছেন সেখানকার ভেতরের অবস্থা সম্পর্কে। সারা বিশ্বের ইন্টারনেট ব্যবস্থা চালানোর জন্য প্রয়োজন হয় বড় বড় সার্ভারের।

 এছাড়া রয়েছে নানা নেটওয়ার্ক সরঞ্জাম। এ ধরনের বহু সরঞ্জাম একত্রে রাখা হয় কোলোকেশন সেন্টারে। এগুলো এক ধরনের ডেটা সেন্টার, যাকে কখনো কখনো ক্যারিয়ার হোটেলও বলা হয়। এসব অবকাঠামোর বিস্তারিত নিরাপত্তার জন্য সাধারণত প্রকাশ করা হয় না। এগুলোর মধ্যে অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ একটি নিউ ইয়র্কে অবস্থিত। ক্যারিয়ার হোটেল নামে নিউ ইয়র্কের ইন্টারনেট ডেটা সেন্টারের অভ্যন্তরে রয়েছে বিশাল সব সার্ভার, বহু নেটওয়ার্ক হাব ও অসংখ্য তারের জঙ্গল। নিরবচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ করার জন্য সার্বক্ষণিক প্রস্তুত জেনারেটর রয়েছে এখানে। এছাড়া ডেটা সেন্টার ঠাণ্ডা করার জন্য রয়েছে বিশাল কুলিং সিস্টেম। নিউ ইয়র্কের এ ডেটা সেন্টার বা ক্যারিয়ার হোটেলে এটিঅ্যান্ডটি নেটওয়ার্কের সঙ্গে ভ্যারাইজন নেটওয়ার্কের সংযোগ সাধিত হয়েছে। এছাড়া গুগলের সঙ্গেও তাদের সংযোগের ব্যবস্থা করা হয়েছে। ফলে বিভিন্ন ইন্টারনেট সার্ভির প্রোভাইডারের আওতায় থাকা গ্রাহকরা যখন গুগলে কোনো বিষয় সার্চ করে তখন তা এ ডেটা সেন্টারের মাধ্যমে গুগলের সার্ভার থেকে তথ্যগুলো পেয়ে যায় চোখের নিমিষে। বিভিন্ন ইন্টারনেটনির্ভর প্রতিষ্ঠান এ ডেটা সেন্টারে তাদের সার্ভার স্থাপন করতে পারে। আর এতে তারা ওয়েবসাইট ও তথ্য ইন্টারনেটে প্রদর্শন করতে পারে। নিউ ইয়র্কে মোট পাঁচটি ক্যারিয়ার হোটেল বা ইন্টারনেট ডেটা সেন্টার রয়েছে। এগুলোর কার্যক্রম এতটাই গোপন যে তাদের অধিকাংশ নিজেদের নামও প্রকাশ করতে চায় না। তাদের মধ্যে দুটির নাম টেলএক্স ও জ্যায়ো। এদের নিরাপত্তা ব্যবস্থা কঠোরভাবে নিয়ন্ত্রিত হয়।

উইন্ডোজ ১০-এ বড় পরিবর্তন

নতুন আপডেট আনা হয়েছে উইন্ডোজ ১০। বৃহস্পতিবার আনা এই আপডেটের ফলে উইন্ডোজের সর্বশেষ এই সংস্করণটিতে এসেছে বড় পরিবর্তন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, উইন্ডোজ ১০ আপডেট করার পর কম্পিউটার আরও দ্রুত হবে। সেই সঙ্গে ছবি হবে আগের চেয়ে আরও স্পষ্ট আর রিমাইন্ডার ঠিক করা যাবে আরও সহজে।
ক্রমান্বয়ে উইন্ডোজ ১০ উন্নত করেই যাচ্ছে সফটওয়্যার জায়ান্ট মাইক্রোসফট। আর ব্যবহারকারীদের মতামতের উপর ভিত্তি করে এটি উন্নত করার ধারা চলমান রাখা হবে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিষ্ঠানটির উইন্ডোজ আর ডিভাইসবিষয়ক নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট ইউসুফ মেহদি বলেন, “আমরা এটিকে শুধু নভেম্বর আপডেট হিসেবে দেখছি।”

নতুন আপডেট আনা হয়েছে উইন্ডোজ ১০-এ। বৃহস্পতিবার আনা এই আপডেটের ফলে উইন্ডোজের সর্বশেষ এই সংস্করণটিতে এসেছে বড় পরিবর্তন। মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন জানিয়েছে, উইন্ডোজ ১০ আপডেট করার পর কম্পিউটার আরও দ্রুত হবে। সেই সঙ্গে ছবি হবে আগের চেয়ে আরও স্পষ্ট আর রিমাইন্ডার ঠিক করা যাবে আরও সহজে।



ক্রমান্বয়ে উইন্ডোজ ১০ উন্নত করেই যাচ্ছে সফটওয়্যার জায়ান্ট মাইক্রোসফট। আর ব্যবহারকারীদের মতামতের উপর ভিত্তি করে এটি উন্নত করার ধারা চলমান রাখা হবে বলে জানিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। প্রতিষ্ঠানটির উইন্ডোজ আর ডিভাইসবিষয়ক নির্বাহী ভাইস প্রেসিডেন্ট ইউসুফ মেহদি বলেন, “আমরা এটিকে শুধু নভেম্বর আপডেট হিসেবে দেখছি।”

নতুন আপডেটের ফলে উইডোজ ৭ চালিত কম্পিউটারের তুলনায় উইন্ডোজ ১০ চালিত কম্পিউটার ৩০ শতাংশ দ্রুততর গতির হবে বলে জানিয়েছে মাইক্রোসফট। এর এজ ব্রাউজারে আনা হয়েছে ক্রোমের মতো ফিচার, যার ফলে ব্যবহারকারীরা তাদের উইন্ডোজ ১০চালিত সব ডিভাইসের ডেটাগুলোই একটি ডিভাইসে ব্যবহার করতে পারবেন। আর ভার্চুয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাপ কর্টানায় থাকছে হাতে লিখে রিমাইন্ডার ঠিক করার সুবিধা। সব কিছুর সঙ্গে থাকছে আগের চেয়ে উন্নত ছবি।

কর্পোরেট ব্যবহারকারীদের জন্য আপডেটটিতে আনা হয়েছে আকর্ষণীয় সেবা। এখন থেকে কোনো প্রতিষ্ঠানের আইটি ব্যবস্থাপকরা ঠিক করতে পারবেন কেমন হবে তাদের অফিসের উইন্ডোজ ১০- এর পরবর্তী আপডেট। বর্তমানে ১১ কোটিরও বেশি কম্পিউটারে উইন্ডোজ ১০ ব্যবহার করা হচ্ছে। আর এখন এটি কর্পোরেট বিশ্বের জন্য প্রস্তুত বলে জানিয়েছে সিএনএন। ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য উইন্ডোজ ১০-কে প্রথম পছন্দ হিসেবে দেখতে চায় মাইক্রোসফট।